image

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কোন সেক্টরে সবচেয়ে বেশি কাজের চাহিদা থাকে?

 

আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে খুব আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য একটি অসাধারণ পোস্ট হতে চলেছে। 

 

বর্তমান যুগের সাথে সনাতনী মার্কেটিং এর পরিবর্তে ডিজিটাল মার্কেটিং খুব কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। আগে একটি কাস্টমারের পিছনে অনেক টাকা খরচ করতে হতো কিন্তু এখন সেটা ডিজিটাল চ্যানেলে মার্কেটিং করার মাধ্যমে আগের থেকে খরচ অনেকটাই কমে গিয়েছে।  

 

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ৩টি গুরুত্বপূর্ণ মূলভিত্তি কি? 

 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর তিনটি মূল বিষয় আছে, আপনি এখন যে সেক্টরেই কাজ করেন না কেন আপনাকে এই তিনটা মূল বিষয় জানতেই হবে। এগুলো ছাড়া আপনার সফলতা সম্ভব না, এবং আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই তিনটা বিষয়ের সাথেই কাজ করে যেতে হবে।

 

১. কিভাবে অল্প টাকা খরচ করে কাস্টমার নিয়ে আসতে হয়?

২. কিভাবে সেই কাস্টমারগুলোকে ব্যবসার সাথে জড়াতে হয়?

৩. কিভাবে সেই কাস্টমারগুলোকে দীর্ঘসময় ব্যবসার সাথে ধরে রাখতে হয়?

 

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের যেসব বিষয়ে কাজের চাহিদা বেশি

 

ডিজিটাল মার্কেটিং-এর দুটো জায়গায় আপনাকে সবথেকে বেশি কাজ করতে হবে; 

 

১. অর্গানিক মার্কেটিং 

২. পেইড মার্কেটিং 

 

এই দুটি বিষয়বস্তু আপনাকে ভালোভাবে বুঝতে হবে, দুটো জায়গাতেই কাজের চাহিদা অনেক বেশি। একটি বিষয় আপনাকে বুঝতে হবে তা হলো, প্রত্যেকটা ব্যবসায়ী চায় তার ব্যবসায় অল্প টাকায় কাস্টমার আসুক। 

 

তাই আপনি যত ভালো অর্গানিক মার্কেটিং বুঝতে পারবেন আপনার কাজের চাহিদা তত বৃদ্ধি পাবে।  

 

ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য অনেকগুলো প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, প্রত্যেকটা প্লাটফর্মেই কিন্তু অর্গানিক মার্কেটিং নিয়ে কাজ করা যায়।    

 

👉 ফেসবুক 

👉 লিঙ্কডইন 

👉 টুইটার

👉 ইউটিউব 

👉 কোরা 

👉 রেডিট

👉 ইনস্টাগ্রাম

 

সার্চ ইঞ্জিন সহ যতগুলো প্ল্যাটফর্ম আছে, সবগুলোতেই কিন্তু আপনি অর্গানিক ট্রাফিক নিয়ে কাজ করতে পারবেন এবং এই সমস্ত প্লাটফর্মে আপনি পেইড ট্রাফিক নিয়েও কাজ করতে পারবেন, যা সবাই করছে। 

 

সবশেষে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং-এ ভালো ক্যারিয়ার তৈরি করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একজন ভালো মেন্টরের শরণাপন্ন হতে হবে। যিনি শুধুমাত্র আপনাকে থিওরি শেখাবেন না, অবশ্যই প্রাক্টিক্যাল বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে প্রজেক্ট আকারে বুঝিয়ে দিবেন।  

 

এই পোস্টের শুরুতেই তিনটি মূল ভিত্তির কথা বলা হয়েছে, অবশ্যই আপনাকে এই তিনটি ভিত্তি মাথায় রেখেই ডিজিটাল মার্কেটিং-এর ক্যারিয়ার শুরু করতে হবে। 

 

ডিজিটাল মার্কেটিং একটি পরিবর্তনশীল বিষয়। সবসময় টেকনোলজির আপডেটের কারণে এর পরিবর্তন চলে আসে তাই আপনাকে সময় অনুযায়ী নিয়মিত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আপডেট থাকতে হবে।  

 

অল্পদিনেই কিভাবে ভালো ডিজিটাল মার্কেটিং স্পেশালিস্ট হওয়া যায় তার উপর আমাদের একটি বিস্তারিত গাইডলাইন খুব তাড়াতাড়ি চলে আসছে। আমরা আশা করব সেখান থেকে আপনি খুব কার্যকর নির্দেশিকা পেয়ে যাবেন।  

 

ডিজিটাল মার্কেটিং হলো শুধুমাত্র একটি টেকনিক্যাল স্কিল, এই দক্ষতাগুলো দিয়ে কিভাবে বড় বিজনেস তৈরি করতে হয় এবং বেশি পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে হয় তার জন্য আপনাকে জানতে হবে বিজনেস স্কিল।  

 

আপনি যদি আপনার বিজনেস স্কিল তৈরি করতে চান; যেমন: 

✴️ কিভাবে যেকোন আইডিয়াকে বিজনেসে রূপান্তর করতে হয়? 

✴️ কিভাবে প্রথম এক হাজার কাস্টমার নিয়ে আসতে হয়? 

✴️ কিভাবে একটি সেরা প্রোডাক্ট তৈরি করতে হয়? 

✴️ কিভাবে প্রোডাক্টকে পজিশন করতে হয়?

✴️ কিভাবে একটি ভালো টিম তৈরি করতে হয়? 

✴️ কিভাবে Innovation নিয়ে আসতে হয়?

✴️ কিভাবে একটি স্টার্টআপ শুরু করতে হয়? 

✴️ কিভাবে মার্কেটে একচেটিয়া ব্যবসা করতে হয়? 

✴️ কিভাবে প্রফিটাবল ব্যবসা শুরু করতে হয়? ইত্যাদি

 

তাহলে আমাদের স্কিলস রাইডার প্ল্যাটফর্ম আপনার জন্য একটি বিশাল সুযোগ নিয়ে এসেছে, এটি একটি লাইফ টাইম মেম্বারশিপ অফার যেখানে আপনি সারা জীবনের জন্য আমাদের সকল ধরনের কনটেন্টের প্রবেশাধিকার পেয়ে যাবেন।  

 

আমি যুক্ত হতে চাই এখানে ক্লিক করলে আপনি অফারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। অথবা আপনি আমাদের অফিসিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে মেসেজ করতে পারেন +8801316886988 সেখানে আমাদের টিম থেকে আপনাকে বিস্তারিত গাইডলাইন প্রদান করা হবে।  

 

আরেকটি বিশেষ সুসংবাদ এবং আপনার জন্য সুযোগ এর একটি অফার দিয়ে শেষ করছি তা হলো আমরা এখানে আপনাকে শুধু বিজনেস স্কিল তৈরি করা শেখাবো না আপনাকে শেখাবো টেকনিক্যাল স্কিল এবং সফট স্কিল।   

 

ধন্যবাদান্তে 🙏 

রাশেদুল ইসলাম, লীডারশীপ ট্রেইনার এবং বিজনেস কনসালটেন্ট