ব্যবসা শুরু করার সেরা কৌশলগুলি কী কী?
ব্যবসা করছেন অথবা ব্যবসা শুরু করার কথা ভাবছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য সেরা একটি পোস্ট হতে চলেছে, কারন আমরা এই পোষ্টের মধ্যে এমন কিছু কলা কৌশল আলোচনা করব যা আপনি সচরাচর পাবেন না এবং এই কলাকৌশল গুলোকে আমরা এত সহজভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, যার মাধ্যমে আপনি ব্যবসা শুরু করা সম্পর্কে একটি চমৎকার স্পষ্টতা পেয়ে যাবেন।
একজন উদ্যোক্তার বড় দুটি শক্তি কি, আপনি কি জানেন? আজকে জেনে নিন;
(i) স্পষ্টতা (উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি বর্তমান কোথায় রয়েছেন? এবং আপনাকে যেতে হবে কোথায়?)
(ii) শক্তি (সব সময় নতুন এবং সর্বোচ্চ ভালো কি করবেন, তার জন্য লেগে থাকা)
আমাদের এই প্লাটফর্মে আপনি নিজেকে নতুন ভাবে আবিষ্কার করতে পারবেন এবং আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা হবে আপনার ভিতরে ব্যবসা-বাণিজ্য, ক্যারিয়ার এবং আত্মউন্নয়ন সম্পর্কে চরম আকারে স্পষ্টতা এবং শক্তি প্রদান করা।
তাহলে আজকের আমাদের এই ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে, জেনে নেওয়া যাক যে ব্যবসা শুরু করার জন্য সেরা কলা কৌশল কি কি হতে পারে?
ব্যবসার জন্য কলাকৌশল কেন আমরা ব্যবহার করব?
আমরা ব্যবসার জন্য কলাকৌশল ব্যবহার করব আমাদের ব্যবসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্যসমূহকে হাসিল করার জন্য। একটি ব্যবসার অন্যতম উদ্দেশ্যগুলোর মধ্যে তিনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ;
(i) ব্যবসার মধ্যে মুনাফা সর্বোচ্চ রাখা।
(ii) ব্যবসার মধ্যে নগদ ক্যাশ সর্বোচ্চ সুনিশ্চিত করা।
(iii) ব্যবসার মধ্যে নিয়মিত এবং বেশি বেশি কাস্টমার সুনিশ্চিত করা।
এখানে যে তিনটি উদ্দেশ্যের কথা বলা হয়েছে এই তিনটি উদ্দেশ্য আপনার প্রতিষ্ঠানকে ১০০% মজবুত রাখবে এবং এই তিনটির মধ্যে যে কোন দুটিতে যদি আপনার অবস্থা খারাপ হয়, তাহলে আপনার ব্যবসায় টিকে থাকা অনেকটা কঠিন এবং কষ্টকর হয়ে পড়বে।
আমাদের আশেপাশে বেশকিছু ব্যবসা-বাণিজ্যকে দেখা যায় তাদের মধ্যে মুনাফা তো ভালো হয়ে থাকে এবং ব্যবসার মধ্যে কাস্টমারও নিয়মিত আসতে থাকে। কিন্তু দিনশেষে তাদের ক্যাশ ফ্লো ম্যানেজমেন্টে অনেক সমস্যা দেখতে পাওয়া যায়।
আর ক্যাশকে বলা হয় ব্যবসার রাজা, সেই রাজা যদি দুর্বল থাকে তাহলে আপনি নিজেই বুঝতে পারছেন যে ব্যবসার কতটা সর্বনাশ হতে পারে।
তাই আজকের পোষ্টের কলাকৌশলগুলো যদি আপনি ঠিকমত বুঝে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার উপরের সমস্যাগুলো থেকে আপনি সহজেই মুক্তি পেতে পারেন এবং আপনার ব্যবসাকে দিতে পারেন একটি টেকসই রূপদান।
ব্যবসার জন্য সেরা এবং সর্বোচ্চ ব্যবহৃত কলা কৌশলগুলো:
একটি ব্যবসা শুরু করার জন্য এবং সেই ব্যবসাটিকে নিয়মিতভাবে মুনাফার মাধ্যমে পরিচালনা করার জন্য বেশকিছু কলা কৌশল ব্যবহার করা হয়ে থাকে, আমরা এখানে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কলাকৌশল দেখব এবং আপনাদেরকে খুব সহজ উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
(১) SWOT বিশ্লেষণ:
আপনি যে কোন ব্যবসা শুরু করুন না কেন? সবার আগে আপনাকে ব্যবসার একটা গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ করতে হবে। আর যে বিশ্লেষণকে বলা হয় SWOT Analysis
S - Strength
W - Weakness
O - Opportunity
T - Threat
প্রথম দুটো (S, W) হচ্ছে ইন্টার্নাল ফ্যাক্টর আর নিচের দুইটা (O,T) হচ্ছে এক্সটার্নাল ফ্যাক্টর। মানে প্রথম দুটোতে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে আর পরের দুটোতে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে না, মার্কেট এর নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
Strength - আপনাকে দেখতে হবে আপনার কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার শক্তি সামর্থ্য আছে সে গুলোকে আগে আপনি লিস্ট করুন। (যেমনঃ আপনার ভাল ম্যানপাওয়ার থাকতে পারে, ফার্স্ট মুভার অ্যাডভান্টেজ, মার্কেট সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা, আপনি আইডিয়াকে ভালো বাস্তবায়ন করতে পারেন, আপনার অনেক জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা ইত্যাদি)
Weakness - আপনার কোন কোন জায়গায় দুর্বলতা আছে সেগুলো কে আপনি লিস্ট করুন। (যেমনঃ কস্ট ফ্যাক্টর, ইনভেস্টমেন্ট, রেপুটেশন, ট্যালেন্ট ইত্যাদি)
Opportunity - আপনি যে বিজনেস করতে যাচ্ছেন সে বিজনেস করার জন্য কি কি সুযোগ আপনি পাচ্ছেন? সে গুলোকে আপনি লিস্ট করুন। (যেমনঃ সান রাইজিং ইন্ডাস্ট্রি, আপনার ব্যবসাটি শুরু করতে খরচ কম লাগবে, বিশাল পরিমাণ কাস্টমার, ব্যবসাটি সহজে বড় করা যাবে, কম কম্পেটিশন ইত্যাদি)
Threat - আপনি ব্যবসা করার বর্তমান অবস্থায় বা ভবিষ্যতে আপনার কি কি ভীতিকর পরিস্থিতি আসতে পারে? সেটাকে লিস্ট করুন। (যেমনঃ অনেক বেশি ট্যাক্স, রাজনৈতিক ইস্যু, হাই ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট, আইন কানুনের প্রভাব ইত্যাদি)
(২) বাজার বিশ্লেষণ করা:
সবার প্রথম আপনি তো বুঝতে পারলেন আপনার কোথায় শক্তি কোথায় দুর্বলতা এবং সুযোগ ও হুমকিগুলো। দ্বিতীয় ধাপে আপনাকে বুঝতে হবে আপনি কোন বাজারে প্রবেশ করতে যাচ্ছেন? কারণ বেশিরভাগ উদ্যোক্তা জানেনা তার বাজার কোনটি? সে মনে করে সবাই তার কাস্টমার।
আমি অনেক উদ্যোক্তাকে ধ্বংস হতে দেখেছি এবং তারা প্রচুর অর্থ ঋণের তলে জর্জরিত হয়ে গিয়েছে শুধুমাত্র এই সাধারণ বিষয়টিকে বুঝতে না পারার কারণে। নিচে দেখুন আমি এই বিষয়টিকে সুন্দর করে বর্ণনা করে দিয়েছি।
আমি তো আপনাদেরকে আগেই বলেছি আমাদের এই প্লাটফর্মে আপনি সবথেকে সহজভাবে ব্যবসাকে বুঝতে শিখবেন এবং কিভাবে বাস্তবে ব্যবহার করতে হয় সেই বিষয়গুলো জানতে পারবেন। আপনাদের উচিত হবে প্রতিদিন একটি অথবা দুটি করে ব্লগ আমাদের এখান থেকে নিয়মিত ভাবে পড়ে সেটিকে বাস্তবে ব্যবহার করা।
৪ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বাজার হয়ে থাকে 👇
(i) Premium market - এখানে পণ্যের গুনাগুন অনেক ভালো এবং দাম অনেক বেশি উদাহরণ: আইফোন, BMW, 1Plus Mobile, Mr Baker ইত্যাদি পণ্য সমূহ।
(ii) Value for money - বেশি গুণাবলী সমৃদ্দ পণ্য আর কম দাম উদাহরণ: Xiaomi, Prothomalo, Lux, CocaCola etc
(iii) Opportunistic market - কম গুণাবলী সমৃদ্দ পণ্য আর বেশি দাম উদাহরণ: সিনেমা হলের পপকন, রেলওয়েতে ক্যান্টিনের খাবার, ভ্রাম্যমান জায়গায় খাবারের দাম ইত্যাদি।
(iv) Chines goods market - পণ্যের দামও কম পণ্যের গুণাবলী ও অনেক কম উদাহরণ: অল্প দামে খেলনা, মোবাইল পার্টস, ইলেকট্রনিক আইটেমস, প্লাস্টিক পণ্যসমূহ ইত্যাদি।
আপনাকে ভালো করে এনালাইসিস করে দেখতে হবে আপনি কোন মার্কেটে ব্যবসা করতে যাচ্ছেন?
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে দেখা যায় সবাই এসে চাইনিজ গুডস মার্কেটে বিজনেস করতে চায় কিন্তু আপনার যদি প্রপার বিজনেস স্কিল থাকে তাহলে আপনি উপরে চারটা ভাগের যেকোন ভাগে আপনি খুবই সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন।
(৩) রেভিনিউ মডেল:
আপনার রেভিনিউ মডেল কিভাবে আপনি তৈরি করবেন সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ -
এখানে আমি কয়েকটা রেভিনিউ মডেল শেয়ার করছি -
i) আপনি বান্ডেল প্রাইসিং করে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন।
ii) ARPU - এভারেজ রেভিনিউ পার ইউজার মডেল ব্যবহার করতে পারেন।
iii) আপ সেলিং এবং ক্রস সেলিং রেভিনিউ মডেল ব্যবহার করতে পারেন।
iv) ইনফ্লুয়েন্সার এবং স্পন্সরশিপ রেভিনিউ মডেল ব্যবহার করতে পারেন।
v) ভ্যালু বেসড প্রাইসিং করা যেতে পারে, মানে কাস্টমারকে কতটুক ভ্যালু দিচ্ছেন তার উপরে প্রাইস নিচ্ছেন।
vi) ইন্ডাস্ট্রি বেঞ্চ মার্ক অনুযায়ী আপনার পণ্যের দাম নির্ধারণ করতে পারেন।
vii) Freemium রেভিনিউ মডেল এর মাধ্যমে আপনার পণ্যের দাম রাখতে পারেন অর্থাৎ কিছু পণ্য থাকবে Free আর কিছু পণ্য থাকবে পেইড।
viii) Loss leading রেভিনিউ মডেল এর মাধ্যমে আপনার পণ্যের দাম রাখতে পারেন অর্থাৎ প্রথমে কিছুটা লস করে হলেও পণ্য বিক্রি করে টোটাল মার্কেট এর ৫০% অধিগ্রহণ করার পর কিছুটা পণ্যের দাম বিক্রি করে দিয়ে লাভ করা।
ইত্যাদি আরো বিভিন্ন ধরনের রেভিনিউ মডেল আছে, এটা হল একটা বিজনেস এর গুরুত্বপূর্ণ কৌশল যা আপনি বিজনেস শুরু করার আগে স্টাডি করে দেখতে পারেন।
(৪) ইন্ডাস্ট্রি বিশ্লেষণ:
কৌশলটা হচ্ছে সবগুলো কৌশলের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটা কৌশল যেটা হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রি এনালাইসিস -
আপনাকে দেখতে হবে আপনি যে পণ্য নিয়ে বিজনেস করছেন সেটা আসলে কি সানরাইজ ইন্ডাস্ট্রি নাকি সানসেট ইন্ডাস্ট্রি?
সানসেট ইন্ডাস্ট্রি চেনার উপায় হচ্ছে আপনি যে পণ্য বিক্রি করছেন সেখানে আপনার সেলস কমে আসছে এবং সেই পণ্যের মার্জিন কমে আসছে। তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে এটা হল একটা সানসেট ইন্ডাস্ট্রির পণ্য।
যেমন: আপনি যদি এখন DVD বিক্রি করতে শুরু করেন তাহলে দেখবেন আপনার সেলস একদম কম পাবেন এবং মার্জিন একেবারেই কম পাবেন অর্থাৎ এটা এখন সানসেট ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত হয়েছে।
আমি কয়েকটি উদাহরণ দিচ্ছি যে সমস্ত ইন্ডাস্ট্রি আস্তে আস্তে পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে —
- Voice Call পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে Internet Call এ
- Cinema Hall পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে OTT platform এ
- Coaching Center পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে Online Class এ
- Car Sell পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে Uber এ
- Old Education পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে Ed-Tech
- Electricity পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে Solar এ ইত্যাদি।
(৫) পাঁচ শক্তিকে বিশ্লেষণ:
এখন যে কৌশলটা দিব সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এই কৌশলটা যদি ঠিকমতো বুঝতে পারেন তাহলে আপনি খুবই ভালো ভাবে আপনার বিজনেস পরিচালনা করতে পারবেন।
নিচে আমি আপনাকে পাঁচটা প্রশ্ন দিচ্ছি এগুলোর উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে ওই প্রোডাক্ট নিয়ে বা ইন্ডাস্ট্রিতে বিজনেস করা করলে আপনি বেশি মুনাফা তৈরি করতে পারবেন না।
১. আপনার থেকে কি আপনার সাপ্লাইয়ারের ক্ষমতা বেশি?
২. আপনার থেকে কি আপনার কাস্টমারের প্রভাব বেশি?
৩. আপনি যে পণ্য বিক্রি করছেন সেটার কি মার্কেটে বিকল্প আছে?
৪. আপনি যে পণ্য বিক্রি করছেন সেটার কি খুব তাড়াতাড়ি নতুন প্রতিযোগী আসার সম্ভাবনা আছে?
৫. যে পণ্য বিক্রি করছেন সে পণ্যের পুরাতন প্রতিযোগী কি আপনার থেকে বেশি শক্তিশালী?
পঞ্চম কলাকৌশলের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর যদি সবগুলো “হ্যা” হয়, তাহলে সেই প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসা করা আপনার জন্য একদম উচিত হবে না।
তাহলে এখন আপনি বলতে পারেন যে এরকম তো অসংখ্য পণ্য আছে যেগুলো নিয়ে মানুষ ব্যবসা করছে আমাদের আশেপাশে। জি হ্যাঁ, আপনি ঠিকই ধরতে পেরেছেন, ব্যবসা তো করছে কিন্তু কতজন ব্যর্থ হয়ে ব্যবসা বন্ধ করছে? এবং কতজন বন্ধ হওয়ার প্রায় সন্নিকটে? সেটাও আপনাকে দেখতে হবে।
বেশি পরিসংখ্যান দেবো না আপনার আশেপাশে দেখবেন দু'বছর আগে যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ছিল সেখানকার মধ্যে প্রায় ৭০% এর মধ্যে মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে না হলে নতুন কোন পণ্য এবং সেবার ব্যবসা করছে।
উপরে যে কলাকৌশল গুলো দেখানো হলো সেগুলো হচ্ছে ফান্ডামেন্টাল অর্থাৎ মৌলিক নীতি, যা আপনার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে এবং বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাই এগুলোকে অবহেলা বা অবজ্ঞা করার কোন উপায় নেই আপনাকে নীতি অনুযায়ী কাজ করতেই হবে।
ব্যবসার ক্ষেত্রে নীতি খুব গুরুত্বপূর্ণ, নীতি আপনাকে বাঁচাবে, নীতি আপনাকে নতুন নতুন বাজারে প্রবেশ করার জন্য সাহস যোগাবে এবং এই নীতি আপনাকে সর্বোচ্চ মুনাফা তৈরি করে ব্যবসায় টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।
এরকম বিজনেসের আরো অসংখ্য ধরনের কৌশল আছে যা আপনি বিজনেস শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে। আমি এখানে সীমিত কিছু দিলাম।
ভবিষ্যতে বিজনেস এর বিভিন্ন ধরনের কলাকৌশল, কিভাবে একটি স্টার্টআপ শুরু করতে হয়, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং বিজনেসকে আপনি শক্তিশালী একটি বিজনেস এ পরিণত করবেন, কিভাবে আপনি বিজনেস নিয়ে আপনার ক্যারিয়ারকে অনেক শক্তিশালী করবেন, আপনার বিজনেস কে কিভাবে প্রতিযোগীর কাছ থেকে পুরোপুরি আলাদা করবেন? ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের পোস্ট নিয়ে আমি শীঘ্রই আসছি।
আমি একটি মিশন হাতে নিয়েছি সেটা হল ব্যবসা শিক্ষা কে বাংলা ভাষায় কি ভাবে আরো সহজ করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা যায়?
আপনি কি আমার সাথে এই মিশনে অংশগ্রহণ করতে রাজি? তাহলে আমার এই পোস্টগুলো শেয়ার করুন এবং ঐ সমস্ত বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন এবং পরিচিত কাছের মানুষের কাছে শেয়ার করুন যারা আসলেই অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য, পার্সোনাল গ্রোথ এবং ক্যারিয়ার নিয়ে।
পোষ্টের নিচে মন্তব্যর সেকশনে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের আমি অবশ্যই আশা করি পোস্টগুলোর বিষয়বস্তু গুলো যদি বুঝতে না পারেন তাহলে অবশ্যই সেখানে মন্তব্য করুন অথবা আমাকে মন্তব্যে মেনশন করুন তাহলে আমি বুঝতে পারবো আপনাদের এই বিষয় সর্ম্পকে অনেক আগ্রহ আছে।
ধন্যবাদ 🙏
রাশেদুল ইসলাম, লীডারশীপ ট্রেইনার এবং বিজনেস কনসালটেন্ট